প্রধানত তিন ভিসা রয়েছে-
১. কুটনৈতিক ভিসা ।
২. ব্যবসার জন্য ভিসা।
৩. ভ্রমন ভিসা।
আপনি নিজেই আপনার নিকটবর্তী ভিযেতনাম দূতাবাসে ভিয়েতনাম ভিসা এর জন্য আবেদন করতে পারেন অথবা কোন একপি স্থানীয় ভ্রমন এজেন্ট মাধ্যমে ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।আপনি যদি নিজেই আবেদন করেন তাহলে যা যা করতে হবে ঃ প্রথমত আবেদন ফরমটি দূতাবাসের অফিস হতে নিয়ে আস তে হবে তা না হলে আবেদন ফরমটি ওয়েবসাইট হতে ডাউনলোড করে নিতে হবে। দ্বিতীয়ত ফরমটি শুদ্ধভাবে পূরন করতে হবে, সর্বশেষে পূরনকৃত ফর্মের সাথে ছবি জমা দিতে হবে।
ব্যবসাইক ভিসা কুটনৈতিক ভিসার জন্য ১ থেকে ২ দিন সময় লাগে। অন্যদিকে ভ্রমন ভিসার ৫ থেকে ৬ দিন সময় লাগবে। দূতাবাস ভেদে সেবা ফি কম বা বেশী হতে পারে। আপনি কদদিন থাকবেন এর উপরও সেবার ফির তারতম্য ঘটবে, যেমনঃ- আপনি যদি ১ মাস তাকতে চান তাহলে আপনাকে ২৫ ডলার ফি বাবদ পরিশোধ করতে হবে আর যদি ৩ মাস খাকতে চান তবে ৫০ ডলার এবং ৬ মাস থাকতে চাইলে ১০০ ডলার ভিসা ফি বাবদ দিতে হবে।
দূতাবাস আপনার জমাকৃত আবেদন ফর্ম ও এর আনুসঙ্গিক কাগজ পত্র ভিয়েতনামে অভিবাসন অফিসে পাঠাবে আপনার আবেদন বাছাই হয়ে গেলে সেখান থেকে একটি অনুমোদিত চিঠি আপনার নিকট পাঠানো হবে অনুমোদিত চিঠি পাওয়া মাত্রই নিদিষ্ট সময়ের মধেই আপনি ভিয়েতনামে উদ্দেশ্যে ভ্রমন শুর করতে পারবেন।
অনলাইনে ভিয়েতনাম ভিসা ঃ
সব বিদেশ দের ভিয়েতনাম প্রবেশে ভিসা লাগবে। সবচেয়ে জন্যপ্রিয় এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ভিসা পাওয়ার পদ্ধতি হলো বিমান বন্দর হতে আগমন ভিসা নেয়া বরাবরের মতো অনলাইনে আবেদন ফর্মটি পূরন সার্ভিস ফি প্রদান করে এবং অনুমোদিত চিঠি পেয়ে পরিশেষে বিমান বন্দর হতে স্টাম্প লাগিয়ে নিতে হবে।
ভিয়েতনাম অভিবাসন বিভাগ সহজ ভিসা পেতে অনলাইন সুবিধা চালু করেছে। ভিসার প্রক্রিয়াটি সহজ এবং তরিৎ। আবেদনকারী বিমান বন্দরে পৌছানো মাত্রই এ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়ে থাকে। এজন্য অনলাইন ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরন করলেই এ ভিসা পাওয়া যাবে। ভিসা পেতে প্রক-অনুমোদিত চিঠি অত্যাকশকীয় ওয়েবসাইটে ব্যাক্তিগত তথ্যাদি দেয়ার পর প্রাক অনুমোদিত চিঠিটি পাওয়া যাবে। চিঠিটি প্রিন্ট করে সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। বিমান বন্দর পৌছে অভিবাসন অফিসারকে চিঠি দেখিয়ে এবং স্টাম্প ফি পরিশোধ করে তাতে স্টাম্প লাগিয়ে নিতে হবে।
আপনি যদি ভিয়েতনাম ভিসা এর জন্য আবেদন করেন তবে আপনাকে কিছু নিয়মাবলী অনুসরন করতে হবে।
সুতরাং এটি অধিক বিচক্ষণীয় হবে যদি কেউ আবেদন ভিয়েতনামের বিদেশী দূতাবাসের পরিবর্তে অনলাইনে করা হয়।