ভিয়েতনাম ভিসা করতে অবশ্যই ভিসা লাগবে । আরো সহজ ও অধিক কার্যকারীর জন্য নতুন ভিয়েতনাম ভিসা অনলাইনে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। শুধু মাত্র ফরম পূরণ করে এবং এবং নিদিষ্ট পরিমানের টাকা পরিশোধে করে ২ দিনের মধ্যে এই পরিসেবা পাওয়া যাবে। এতে ভ্রমনকারীকে বিমান বন্দর আগমনের পর ভিসা দেওয়া হয়। দিনে দিনে এ পদ্ধতিটি অধিক জনপ্রিয় হচ্ছে।
ভিয়েতনাম ভিসা আবদেন সময়ের প্রক্রিয়া । শুধু আপনাকে ব্যক্তিগত তধ্যাদি দিয়ে একটি আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে। অত:পর একটি নিদিষ্ট পরিমানে পরিসেবা ফি এর মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে। অতপর ভিয়েতনাম ভিসা অনলাইন প্রক্রিয়ায় পেমেন্ট পরিশোধের পর একটি অনুমোদিত চিঠি ইমেইল করে পাঠানো হয় এই চিঠিটি সাথে নিয়ে ভিয়েতনামের আর্šÍজাতীক বিমানবন্দর বা নই বাই আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরের নিয়ে যেতে হবে। কিছু সহজ ধাপ পূরন একটি প্রাক অনুমোদিত চিঠি নিতে হবে যার মাধ্যমে বিমান বন্দর হতে ভিসা করে নিতে হবে। এই ইলেকট্রনিক ভিসা পদ্ধতি শুধু আপনার মূল্যবান সময়ই বাচাইনা, আপনার যাত্রাকেও সহজ করে দেয়।
সাধারনত বিদেশে অবস্থিত ভিয়েতনাম দূতাবাসের অফিস হতে ভিসা কার্যক্রম হয়ে থাকে। ভিয়েতনামে অবস্থিত এজেন্সির আমন্ত্রনে বা ভিয়েতনামের আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কোম্পানীগুলোর ভ্রমন প্যাকেজে আওতায় সিমান্তবর্তী বর্ডারেও ভিসা কার্যক্রম হয়ে থাকে। নিদিষ্ট কিছু এশিয়ান মেম্বারভূক্ত যেমন ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, মালেশিয়া, লাও, সিঙ্গাপুর এর নাগরিকদের ভিসা লাগবেনা এবং ৩০ দিন থাকতে পারবে বিনা ভিসায়। ফিলিপাইনের নাগরিক ভিসা ছাড়া ২১ দিন এবং এর নাগরীকগণ ১৫ দিন ভিসা ছাড়া থাকতে পাড়বে। আরো কিছু দেশের নাগরিকগণ যেমন কোরিয়া, জাপান, নরওয়ে, সুইডেন, ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ডের এর কোন ভিসা লাগবে না এবং ১৫ দিন অবস্থান করতে পারবে। অনলাইন সাইট সমূহ সহজ ভিয়েতনাম ভিসা পরিসেবা প্রাধান করে থাকে। এ সাইটগুলো হতে ভিসা সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্যাদি পাওয়া যাবে। প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ । প্রথম একটি অনলাইন ফর্মের জন্য অনুরোধ করতে হবে যাতে আপনার সমস্থ তথ্যাদি যথা পাসপোর্ট নং কতদিন অবস্থান করবেন ইত্যাদি লিখতে হবে।
দু রকমের ভিসা রয়েছে একবার প্রবেশের ভিসা এবং বহুবার প্রবেশের ভিসা একবার ঢুকা এবং এক বার বের হওয়া যায় সেটি হচ্ছে সিংগেল এন্ট্রি ভিসা, আর যদি বারবার একই ভিসার বহুবার আসাযাওয়ার প্রয়োজন পড়ে তবে তাকে মাল্টিপল ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিয়েতনামের ভ্রমন সিদ্ধান্তের পর ভিসা নেওয়া ছোট কাজ হলেও এত অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। অনলাইন এসাইট গলো সেবা শুধু সমইয় বাচাইনা অর্থও সাশ্রয় করে। ওয়েব সাইটে লগিন করে আর ইত্যাদি সেবা নিতে পারেন।
ভিয়েতনাম প্রবেশে মেয়াদকালিন ভিসা এবং পাসপোর্ট লাগবে। প্রাথমিক কাজটি হলো ভিসা নেওয়া। ভিয়েতনাম দূতাবাস হতে ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। বিদেশে অবস্থিত কিছু অফিস এবং ভিয়েতনাম ভিসা এয়ারলাইনস হতেও ভ্রমন ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। নতুন নিয়ম অনলাইনে ভিয়েতনাম ভিসা এর জন্য আবেদন করে বিমান বন্দর হতে ভিসা নেয়া যাবে।
ভিয়েতনাম বিমান বন্দর পৌছার পর পাসপোর্ট ভিসা স্টাম্প করে নিতে হবে এবং স্টাম্প ফি বাবদ টাকা অভিবাসন কর্তৃপক্ষের নিকট পরিশোধ করতে হবে।
সাথে দুটি ২*২ ইঞ্চির বর্তমানে তোলা ছয় মাসের অধিক পুরোনো ছবিতে মাথা হতে মুতনির দূরত্ব হবে ১ ইঞ্চি ছবি রঙ্গিন বা সাদা কালো। ছবিতে মুখের সম্পূর্ন অংশ থাকতে হবে এবং পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা থাকবে। ধার্মিক পোশাক ব্যাতিতঅন্য কোন ইউনিফর্ম পরিধেয় করা যাবে না। ছবিতে মাথায় টুপি বা ক্যাপ ব্যবহার করা যাবে না। চোখে চশমা লাগানো যাবে না। তবে যারা নিয়মিত চোখে চশমা বা কানে শুনার যন্ত্র ব্যবহার করে তারা ছবি তোলা অবস্থায় এগুলো পড়তে পারবে না। দেশ ভেদে ভিসা ফি কম বেশি হতে পারে।
অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা ভিসা করে দেয়ারসেবা প্রদান করে। এসেবার জন্য কোমবেশী ফি নিয়ে থাকে। আমরা কোন একটি ভ্রমন এজেন্টের সহযোগিতা নিতে পারি ভিয়েতনামের ভিসার ক্ষেত্রে । আমরা অনলাইনে ভিসা নেয়ার পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারি। এ পদ্ধতিটি ভিসা নেয়া অধিক নিরাপদ সাশ্রয়ী এবং সহজ আমাদের সময় ও টাকা দুইটি সাশ্রয় করে।