ভিয়েতনামিজ আইন অনুযায়ী এই দেশে ভ্রমনরত সকল দর্শনার্থীকে বৈধ ভিসা প্রদর্শন করতে হবে । ভিসা স্থানীয় দূতাবাস অথবা নামকরা ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে । দক্ষিণ পুর্ব এশিয়ার দেশগুলোর তুলনায় ভিয়েতনাম ভিসা আবেদন সত্যি দুরহ কাজ । নীতি এবং প্রযোজ্য ফি উভয় দূতাবাস/রাষ্ট্রপ্রধান অফিস থেকে নির্ধারিত । এটা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন যে আপনার আপডেট তথ্য সর্বদা চেক করা যখন আপনি ভিয়েতনাম ভিসার জন্য আবেদন করবেন ।
কিছু নির্দিষ্ট দেশের নাগরিক ভিয়েতনাম প্রবেশ ভিসা ছাড়া ভিয়েতনাম পরিদর্শন করতে পারে। থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিযা, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিযা, মায়ানমার, কাম্বোডিযা, লাওস, ফলিপাইন এবং ব্রুনাই এর ভিসার মেয়াদ ১৫ – ২১ দিনের মধ্যে সীমিত ।
আপনি যদি ভিয়েতনামে কাজ বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে আসেন তবে আপনার উচিত ব্যবসায়িক ভিসার জন্য আবেদন করা।
অনুগ্রহপূর্বক খেয়াল করবেন যে, ভিয়েতনামে আইনসম্মতভাবে কাজ করার জন্য আপনার অবশ্যই অনুমতি থাকতে হবে। আর কাজ করার অনুমতি পাওয়ার শর্তগুলোর মধ্যে ব্যবসায়িক ভিসা একটি। কাজ করার অনুমতি এবং ব্যবসায়িক ভিসা সম্পূর্ণরুপে আলাদা। তাই এটা ভাববেন না যে, শুধুমাত্র ব্যবসায়িক ভিসা দিয়েই আপনি ভিয়েতনামে আইনসম্মতভাবে কাজ করতে পারবেন।
সাধারণত, আপনিযদিএকমাসেরভিসারজন্যআবেদনকরেনতাহলেআমরাপর্যটনভিসারজন্যঅনুমোদনপত্রেরব্যবস্থাকরেথাকি।
ভিয়েতনামে প্রবেশ করার জন্য, আপনার একটি অন্তত ছয় মাস মেয়াদ সম্পন্ন বধৈ পাসর্পোট এবং একটি ভিয়েতনামজি ভিসা, ভিসা রেহাই নথি, বা একটি লখিতি আগমনরে উপর একটি ভিসার জন্য অনুমোদন চিঠি প্রয়োজন হবে।আপনি একটি ভিয়েতনামজি দূতাবাস বা কনস্যুলেট থেকে ভিসা বা একটি ভিসা রেহাই নথি প্রাপ্ত করে ভিয়েতনাম ভ্রমণ করতে পারবেন। আপনি একটা লখিতি অনুমোদন প্রাপ্ত চিঠি লিখুন, একটি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে প্রস্থানের র্পূবে যোগাযোগ করা আবশ্যক।